
পুরানো প্রাইজবন্ডে ড্র জেতার সম্ভাবনা কতটুকু?
অবশ্যই আছে। আমাদের অনেকের কাছেই ১৯৯৫, ২০০০, ২০০২ ইত্যাদি সালের প্রাইজবন্ড আছে । অনেকেই হয়ত মনে করতে পারেন এতো পুরানো প্রাইজবন্ড হয়ত আর ড্র এর আওতায় আসেনা কিন্তু না, সকল বিক্রয়কৃত প্রাইজবন্ড ড্র এর আওতায় আসে বরং নতুন ইস্যুকৃত বন্ড ০২ (দুই) মাস পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত ড্র এর আওতায় আসে না। অর্থাৎ যে তারিখে ড্র অনুষ্ঠিত হবে সেই তারিখ হতে ০২ (দুই) মাস পূর্বে (ইস্যু'র/ বিক্রির তারিখ হতে 'ড্র' এর তারিখ বাদ দিয়ে) যে সমস্ত নতুন বন্ড বিক্রি হবে তা সহ পূর্বের বিক্রীত বন্ড ড্রয়ের আওতায় আসবে। অর্থাৎ বন্ডে নির্দেশিত বিক্রির তারিখ হতে ন্যূনতম ০২(দুই) মাস অতিক্রমের পর উক্ত বন্ড ড্র-এর আওতায় আসবে।
প্রাইজবন্ডের কার্যপ্রণালি:
প্রতিটি প্রাইজবন্ডের সাথে একটি নির্দিষ্ট সিরিজ এবং নম্বর যুক্ত থাকে। নিয়মিত ড্র অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রতিটি ড্র-এ নির্ধারিত সংখ্যক পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কার জেতার জন্য প্রাইজবন্ডটির সিরিজ ও নম্বর অবশ্যই ড্র-এ বিজয়ী নম্বরের সাথে মিলে যেতে হবে।
পুরানো সালের প্রাইজবন্ডের সক্রিয়তা:
অনেকের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে পুরানো সালের প্রাইজবন্ডগুলো আর সক্রিয় থাকে না এবং ড্র-এ অংশগ্রহণ করতে পারে না। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। সক্রিয় প্রাইজবন্ড থাকা পর্যন্ত, সেগুলো ড্র-এ অংশগ্রহণ করতে পারে এবং পুরস্কার জেতার জন্য যোগ্য।
পুরানো প্রাইজবন্ড কেনার সুবিধা:
গত ড্র রেজাল্ট বিশ্লেষণের সুযোগ: পুরানো প্রাইজবন্ড কেনার একটি বড় সুবিধা হল গত দুই বছরের ড্র রেজাল্ট পরীক্ষা করার সুযোগ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের সঞ্চয় ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে প্রাইজবন্ড একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় বিকল্প। তবে, অনেকেরই অজানা যে পুরানো সালের প্রাইজবন্ডও ড্র-এ অংশগ্রহণ করে পুরস্কার জেতার সুযোগ রাখে। পুরানো সালের প্রাইজবন্ডেও ড্র জেতা সম্ভব। নিয়মিত ড্র রেজাল্ট পরীক্ষা এবং সক্রিয় প্রাইজবন্ড কেনার মাধ্যমে জয়ের সম্ভাবনা বাড়ানো যায়।
Latest Blog
১১৬তম প্রাইজবন্ড ড্রতে দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন ঢাকার ধামরাইয়ে জন্ম নেওয়া এক সাধারণ যুবক ফিরো...
০৩ আগষ্ট ২০২৪ ৩,৯৭২
প্রাইজবন্ডের ড্র বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে 'ড্র' কমিটি কর্তৃক পরিচালিত হয়। ড্র অনুষ্ঠ...
০৭ মে ২০২৪ ২,৪৭৪
আমাদের সবার স্বপ্ন একটাই—৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার জেতা আর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আমরা প্রাইজবন...
১৯ নভেম্বর ২০২৪ ১,৩৬৩
১৯৭৪ সালে ১০ টাকা ও ৫০টাকা মানের প্রাইজবন্ড চালু করা হয়েছিল কিন্তু ১৯৯৫ সালে ১০টাকা ও ৫০টাকার প্রাইজ...
১৭ মে ২০২৪ ৩,০০০
প্রাইজবন্ডে যদিও পুরস্কার জেতার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে কম, তবুও মানুষ এই প্রাইজবন্ড কেনার মাধ্যমে নি...
২৯ মে ২০২৪ ৪,৩৮৬
প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের পরিমাণ বাড়ানোর একটি অনন্য কৌশল রয়েছে, যেখানে আপনি ৫০০ টাকার প্রাইজবন্ড তৈর...
২৫ আগষ্ট ২০২৪ ৩,৮৫৩
দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর তিনি ১১৬তম ড্র'তে পেয়েছেন দ্বিতীয় পুরস্কার। মাহবুব মোরশেদ, ১১৬তম প্রাইজবন্ড ড্...
০২ আগষ্ট ২০২৪ ৮,৯৪৪
সারাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০টি শাখা অফিস থেকে সারা বছর এবং যেকোনো সময় প্রাইজবন্ড কেনা যায়। এছাড়াও...
০৮ মে ২০২৪ ৪,৬৯৪
প্রাইজবন্ডকে লিকুইড ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যম হিসেবে ধরা হয়। তাই প্রাইজবন্ডের মালিকেরা এক ধরনের স্বাধীনত...
২৯ অক্টোবর ২০২৪ ১,৬২৬