টার্মস এন্ড কন্ডিশন বা শর্তাবলীঃ

প্রাচুর্য ডট কম ব্যবহার করার জন্য গাইড লাইন

prize bond
ভেরিফাইড ই-মেইল এ্যাড্রেস বলতে বুঝায় ই-মেইল এ্যাড্রেসটি সঠিক এবং ইহা আপনিই ব্যবহার করছেন, অন্য কেহ নয় তার প্রমাণ।
প্রাচুর্য ডট কম এর ওয়েব সাইটে (ইউজার নেম হিসাবে আপনার ই-মেইল/মোবাইল নং এবং পাসওয়ার্ড) দিয়ে লগইন করলে আপনার ড্যাশবোর্ডে ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফাই করার আপশন দেখাবে। Verify Now বাটনে ক্লিক করলে আপনার দেয়া ই-মেইলে একটি কোড যাবে, কোডটি কপি করে ড্যাশবোর্ডে নির্দিষ্ট স্থানে বসিয়ে দিয়ে Confirm বাটনে ক্লিক করলেই ই-মেইল ভেরিফাই হয়ে যাবে।
গ্রাহকের কোন নাম্বার বিজয়ী হলে সেই তথ্য গ্রাহককে পৌছে দেবার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এছাড়াও বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রাহকের সাথে আমাদের যোগাযোগ করতে হতে পারে। যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল ই-মেইল। কিন্তু সেই ই-মেইল এ্যাড্রেস যদি ভূল থাকে বা বানান ঠিক না থাকে তাহলে কোন জরুরী তথ্য গ্রাহকের কাছে পৌছানো সম্ভব হবে না। সেজন্যই ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফিকেশন জরুরী। ই-মেইল ভেরিফাই অর্থ হলো আপনার দেয়া এ্যাড্রেসটি সম্পূর্ণ ঠিক আছে।
ই-মেইল ভেরিফিকেশন কোড না পাইলে নিম্নের কয়েকটি স্টেপ ফলো করুন:

(১) ই-মেইল এ্যাড্রেসের বানান ঠিক আছে কিনা ভালো ভাবে চেক করুন।
(২) জাঙ্ক ফোল্ডার চেক করুন, অনেক সময় কোন কোন ই-মেইল জাঙ্ক ফোল্ডারে চলে যেতে পারে।
(৩) ভিন্ন কোন ই-মেইল এ্যাড্রেস ব্যবহার করুন।

প্রাচুর্য ডট কম এই ওয়েব সাইটে লগইন করলে মাই ড্যাশবোর্ডে Add Prize Bond বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে প্রাইজবন্ড এন্ট্রি ফরম ওপেন হবে। এখানে একটি একটি করে অথবা নাম্বারগুলি সিরিয়ালে থাকলে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ১০০টি নাম্বার এন্ট্রি করা যাবে। তবে উভয় ক্ষেত্রেই ইংরেজি অক্ষরে প্রাইজবন্ডের নাম্বার বসাতে হবে।
  • সিঙ্গেল নাম্বার এন্ট্রিঃ প্রাইজবন্ডের নাম্বার গুলি যদি এক সিরিয়ালে না থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
  • মাল্টিপল নাম্বার এন্ট্রিঃ প্রাইজবন্ডের নাম্বার গুলি যদি সিরিয়ালে থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করা খুবই সহজ
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করার জন্য মাই ড্যাশ বোর্ডে "Prize Bonds" ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। সেখানে প্রাইজবন্ডের বামে চেক বক্সে টিক মার্ক দিয়ে "Delete" বাটনে ক্লিক করতে হবে।
উল্লেখ্য যে Non Subscriber ইউজার প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করতে পারবেন না।
প্রোফাইল আপডেট কত পার্সেন্ট পূরুণ থাকা জরুরী? আমাদের সিস্টেম ব্যবহার করার জন্য বা বেশী সংখ্যক প্রাইজবন্ডের নাম্বার এন্ট্রি করার জন্য কিছু নীতিমাল বা রেগুলেশান আছে, যেগুলো নিচে বর্ণনা করা হলঃ
(১) রেজিষ্ট্রেশন করলেই বা ৩৬% প্রোফাইল পূরুণ থাকলে ২০টি প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করা যাবে।
(২) ২৩টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে Home District বা নিজ জেলার নাম লেখা থাকতে হবে।
(৩) ২৬টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে জন্ম তারিখ লেখা থাকতে হবে।
(৪) ২৯টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে জেন্ডার অপশন পূরুণ থাকতে হবে।
(৫) বর্তমানে মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করার পরই রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়।
(৬) জানুয়ারি ২০২৩ এর পূর্বে যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তারা ৩২টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে মোবাইল ফোন নাম্বার ভেরিফাই করতে হবে।
ভেরিফাইড মোবাইল নাম্বার বলতে বুঝায়, মোবাইল নাম্বারটি সঠিক এবং ইহা আপনিই ব্যবহার করছেন, অন্য কেহ নয় ইহা তার প্রমাণ।
বিরক্তিকর এস এম এস আসার জন্য আমরা অনেক সময় কিছু নাম্বার ব্লক করে রাখি।
  • মোবাইলে যদি কোন নাম্বার ব্লক থাকে, সেগুলোকে আনব্লক করে নিন।
  • ভিন্ন কোন মোবাইল বা ল্যাপ্টপ থেকে ট্রাই করুন।
  • মোবাইলের ব্রাউজিং হিস্টরী ডিলিট করুন।
  • পুনরায় ভেরিফিকেশন কোডের জন্য রিকোয়েস্ট পাঠান।
পাসওয়ার্ড ভূলে গেলে রিকভারী করতে চাইলে আপনি এই এ্যাকাউন্টসের মালিক কিনা সেটা নিশ্চিত হবার জন্য আপনার দেয়া নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হবে। উত্তর সঠিক হলে পাসওয়ার্ড রিকোভারী করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ এমন প্রশ্ন সিলেক্ট করতে হবে যেন উত্তর ভূল হবার সম্ভাবনা না থাকে। যেমন পিতার নাম।
Forgot Password এ ক্লিক করলে আপনার ফোনে একটি কোড যাবে। এই কোড নিদিস্ট স্থানে বসিয়ে কোডটি ভেরিফাই করে, নতুন পাসওয়ার্ড সেট করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন।
যেহেতু এই ওয়েব সাইটটি শুধুমাত্র বাংলাদেশী নাগরিকের উপকার্থে তৈরী করা হয়েছে। সেজন্য রেজিস্টেশন করার সময় শুধুমাত্র ১১ ডিজিটের বাংলাদেশী ফোন নাম্বার ব্যবহার করা যাবে। অন্য কোন দেশের ফোন নাম্বার ব্যবহার করা যাবে না। নাম্বারের শুরুতে +৮৮ ব্যবহার করার প্রয়োজন নাই, এই ওয়েব সাইটে বাই ডিফল্ট +৮৮ সংযুক্ত করে দেয়া আছে।
সরকারি গেজেট অনুযায়ী যেসব অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায় সেগুলো হল:
১। বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
২। সরকারী বেসরকারী সব ধরনের বাণিজ্যিক ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়। তবে ইসলামী শরিয়াভিত্তিতে পরিচালিত ব্যাংক সমূহে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায় না।
৩। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অধীন সারাদেশে ৭১টি সঞ্চয় ব্যুরো অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
৪। এবং পোস্ট অফিসে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
তবে সব সময় সব ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড নাও পাওয়া যেতে পারে।
  • আপনি যদি অল্প সংখ্যক যেমন ১০০/২০০ বা ৫০০টি প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে চান এবং আপনার নিকটস্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন শাখা না থাকে, তাহলে আপনাকে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে ঘুড়ে ঘুড়ে, একটু কষ্ট সহ্য করে প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে হবে।
  • আপনি যদি বেশী অল্প সংখ্যক যেমন ১০০০/২০০০ বা ৫০০০টি প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে চান, তাহলে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে ঘুড়ে ঘুড়ে প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করা, অনেক কষ্টসাধ্য ও সময় সাপেক্ষ্য কাজ।
  • তাহলে সমাধান কি? প্রোব্লেম যত বড়ই হোক না কেন, সমাধান কিন্তু ছোটই থাকে, সেজন্য কৌশল জানতে হয়।
    সারাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০টি শাখা অফিস আছে, এই সব অফিস থেকে সারা বছর এবং সব সময় যেকোন পরিমানের প্রাইজবন্ড কেনা যায়।
    প্রাইজবন্ড লটারির মতো হলেও কিন্তু লটারি না। লটারির ক্ষেত্রে একবার ”ড্র” হয়ে গেলে ঐটার মেয়াদ চলে যায় এবং টিকেটের মূল্যও থাকেনা। লটারিতে জয়ী না হলে পুরো টাকাটাই লস। এদিকে প্রাইজবন্ড এর ”ড্র” হয়ে যাওয়ার পরও এর মেয়াদ শেষ হয়না। পরবর্তী ”ড্র” এর সময়ও এর মেয়াদ থাকে। অর্থাৎ প্রাইজবন্ডের মেয়াদ শেষ হয়না। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হল প্রাইজবন্ড এর কয়েকবার ”ড্র” হওয়ার পরও, চাইলে সেগুলো ভাঙ্গিয়ে আবার টাকা নিয়ে আসা যায়।
    আমাদের সার্ভিস চার্জ এককালীন। প্রতি বছর কোন প্রকার রিনিউ করার প্রয়োজন নাই। সুতরাং প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করার পর সবকিছু ভুলে যান, প্রয়োজনে আমরা আপনাকে স্মরন করে দিবো। থাকুন টেনশন ফ্রী।
    প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম হলো ছোট একটা প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করা থাকলে পরবর্তীতে বড় প্যাকেজে কনভার্ট করা। প্যাকেজ আপগ্রেড করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন প্যাকেজের মূল্য থেকে পূর্ববর্তী প্যাকেজের মূল্য বাদ দিয়ে সমন্বয় করা হয়।
    উদাহরনঃ আপনি প্রথমে ১৩০ টাকায় অতি সাধারণ প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করেছেন, আরো নতুন কিছু প্রাইজবন্ড ক্রয় করাতে অতি সাধারন প্যাকেজের লিমিট পার হয়ে যাচ্ছে। তখন ৩৫০ টাকার ব্রোঞ্জ কেনার সিন্ধান্ত নিলেন। প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম এখানেই কাজ করবে। প্যাকেজ আপগ্রেড অপশনে গিয়ে (৩৫০-১৩০) = ২২০ টাকা পেমেন্ট করলেই, আপনার অতি সাধারণ প্যাকেজটি ব্রোঞ্জ প্যাকেজে কনভার্ট হয়ে যাবে।
    হ্যাঁ। আমাদের মোবাইল অ্যাপস আছে। খুব রিসেন্টলি জানুয়ারী ২০২৩ সালে পাবলিশ করা হয়েছে। Only Android Version Available. গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে Prachurja.com বা Prachurja নামে সার্চ দিলে চলে আসবে। , আমাদের মোবাইল অ্যাপসের লিঙ্ক
    সর্ব সাধারণের জন্য আমাদের বেসিক সার্ভিসের আওতায় ৫টি প্রাইজবন্ড ফ্রী'তে এন্ট্রি করা যায়। ৫টির বেশী হলে সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হয়। এখন কথা হল কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রী প্যাকেজটির কি হয়?
    কোন একটি প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রী প্যাকেজের আর অস্তিত্ব থাকে না। অর্থাৎ প্যাকেজ ডিজাইন করার সময় ফ্রী প্যাকেজের ৫টি বিভিন্ন প্যাকেজের সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
    উদাহরণ সব্রুপঃ
    মিনি প্যাকেজঃ(৫+১০)=১৫টি
    অতি সাধারণ প্যাকেজঃ(৫+৩০)=৩৫টি
    সাধারণ প্যাকেজঃ(৫+৫৫)=৬০টি
    ব্রোঞ্জ প্যাকেজঃ (৫+৯৫)=১০০টি

    টার্মস এন্ড কন্ডিশন বা শর্তাবলীঃ

    গুরুত্বপুর্ন – আমাদের সার্ভিস বা সেবা ব্যবহার কিংবা প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পূর্বে অনুগ্রহপূর্বক এই টার্মস এবং কন্ডিশনগুলো পড়ে নেয়ার অনুরোধ রইলো। আমাদের সার্ভিসে রেজিস্টার করার মানেই হলো আপনি আমাদের টার্মস এবং কন্ডিশনগুলো পড়ে নিয়েছেন এবং এতে সম্মত আছেন। কিন্তু, আপনি যদি আমাদের টার্মস এবং কন্ডিশনগুলোতে সম্মত না থাকেন, তাহলে আমাদের সার্ভিস ব্যবহার না করাটাই শ্রেয়। এটি Prachurja.com এবং আপনার মধ্যকার End-User লাইসেন্স এগ্রিমেন্ট, আমরা হচ্ছি Prachurja.com এবং আপনি হচ্ছেন গ্রাহক কিংবা কাস্টমার।

    আমাদের ওয়েবসাইটে রেজিস্টার অথবা আমাদের কোন প্যাকেজ ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি আমাদের সার্ভিসের একজন ব্যবহারকারী হলেন এবং আমাদের “Terms of Service”, “Terms of use” অথবা “Terms” এর সাথে সম্মতি পোষন করলেন। এই টার্মস এবং কন্ডিশনগুলো সকল ওয়েবসাইট ইউজার, যারা ব্রাউজ করছেন, কাস্টমার, এফিলিয়েট প্রোগ্রামার এবং/অথবা কন্টেন্ট কন্ট্রিবিউটরদের জন্য প্রযোজ্য।

    যেকোন সময় আপনি এই পেজটি ভিজিট করার মাধ্যমে আমাদের আপডেটেড টার্মস এবং কন্ডিশনগুলো সম্পর্কে পড়তে এবং জানতে পারবেন। তাই, আমাদের টার্মস এন্ড কন্ডিশনের নতুন ফিচার, নতুন যোগ কিংবা নতুন সেকশনে ও আপনি সম্মত আছেন বলে ধরে নেয়া হবে।

    সেকশন ০১-প্রোফাইলে যে যে তথ্য দিতে হবেঃ

    নাম, মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল এড্রেস, নিজ জেলা, জেন্ডার এবং জন্ম তারিখ লেখার অপশন রাখা আছে। ফ্রী ইউজার, মিনি প্যাকেজ ইউজার এবং অতি সাধারণ প্যাকেজ ইউজারের জন্য এই অপশন গুলো পুরুন করা বাধ্যতামূলক নয়। তবে সাধারন ও তার উপরের প্যাকেজ ব্যবহারকারীর জন্য এই অপশন গুলো পুরুন করা বাধ্যবাধকতা আছে। Prachurja.com গ্রাহকের সাথে কমিউনিকেশনের জন্য ফোন নাম্বার ও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করতে পারবে।

    সেকশন ০২-ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তাঃ

    Prachurja.com গ্রাহকের সাথে কমিউনিকেশনের জন্য ফোন নাম্বার ও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করতে পারবে। এখানে উল্লেখ্য যে Prachurja.com গ্রাহকের গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারে দৃঢ় মনোবল পোষন করে।

    সেকশন ০৩ – প্রোডাক্টস বা সার্ভিসঃ

    আমরা কোন ফিজিক্যাল প্রোডাক্টস সরবরাহ করি না, কেবলমাত্র ডিজিটাল সার্ভিস প্রোভাইড করি। এই সার্ভিসকে মূলত বিভিন্ন প্যাকজের আওতায় এনে সার্ভিস ডিজাইন করা হয়েছে। আপনি যে প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করবেন, সেই প্যাকেজের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন।

    সেকশন ০৪– সার্ভিস বা প্যাকেজের মেয়াদঃ

    আমাদের সকল সার্ভিস Prachurja.com এর মাধ্যমে অনলাইনে এভেইলেবল রয়েছে। আমাদের সকল প্রকার প্যাকেজের মেয়াদ লাইফটাইম বা আজীবন। একবার কেহ কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করলে লাইফটাইমের জন্য এই প্যকেজের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন।

    সেকশন ০৫– লাইফটাইম এর ডেফিনেশন কি?

    • একজন গ্রাহক কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করলে তিনি যতদিন ইচ্ছা আমাদের সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন।
    • আমাদের সার্ভিস যতদিন চালু থাকবে অথবা আমাদের সার্ভিস বন্ধ হবার পুর্ব পর্যন্ত গ্রাহক তার সাবস্ক্রিপশনকৃত প্যাকেজের সকল সুযোগ সুবিধা ব্যবহার করতে পারবেন। উল্লেখ্য যে আমাদের সার্ভিস ২০১৮ সালের জুলাই মাস থেকে চালু আছে।
    • এককথায় বলতে গেলে Prachurja.com এর সার্ভিস চালু থাকা অবস্থায় গ্রাহক যতদিন ইচ্ছা আমাদের সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন।

    সেকশন ০৬– প্যাকেজ সাবস্ক্রিপশন পলিসি

    ডিজিটাল সিস্টেমে পেমেন্ট সম্পুর্ন হবার সঙ্গে সঙ্গে যে প্যাকেজ গ্রহনের জন্য পেমেন্ট করবেন, সেই প্যাকেজ একটিভ হয়ে যাবে। টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে তাৎক্ষনিক ভাবে প্যাকেজ একটিভ না হবে পরবর্তী ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে প্যাকেজ একটিভ হয়ে যাবে। এই অনাকাংখিত পরিস্থিতিতে গ্রাহককে উদ্বিগ্ন না হবার জন্য আহবান করা হল।

    সেকশন ০৭– প্যাকেজ আপগ্রেড পলিসি

    কোন একটি প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব পর পরবর্তীতে আরও বড় প্যাকেজ আপগ্রেড করা যাবে। সেই ক্ষেত্রে নতুন প্যাকেজের মূল্য থেকে বর্তমান প্যাকেজের মুল্য বাদ দিয়ে পেমেন্ট করতে হবে। এই অতিরিক্ত মূল্য আমাদের সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয় ভাবে নির্ধারণ করে দিবে।

    সেকশন ০৮ –প্যাকেজ মূল্য/ ডিস্কাউন্ট এবং অফার পলিসি

    প্যাকেজ মূল্যঃ পরিবেশ পরিস্থিতি, চাহিদা, যোগান, বাজার মূল্য এবং আরও অন্যান্য বিষয়ের উপড় নির্ভর করে , নিদিষ্ট কিছু দিনের জন্য বা স্থায়ী সময়ের জন্য প্যাকেজের মূল্য পরিবর্তিত হতে পারে। প্যাকেজের মূল্য পরিবর্তনের প্রভাব ইতিমধ্যে যারা প্যাকেজ সাবস্ক্রিপশন করেছেন, তাদের উপড় পড়বে না। যারা এখনো কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করেন নাই বা যারা প্যাকেজ আপগ্রেড করতে চাইছেন তাদের উপড় পড়বে।

    ডিস্কাউন্টঃ আমাদের প্যাকেজের মূল্য সার্বজনীন। সবার জন্য সবার জন্য একক মূল্য প্রযোজ্য। ব্যক্তিভেদে আলাদা মূল্য নির্ধারনের কোন সুযোগ নাই।

    অফারঃ কুপন কোড, প্রমো কোড, ডিস্কাউন্ট অফার, বা সাইনআপ অফার মুলত প্রোডাক্ট এর সাধারন প্রাইস কে কমিয়ে দেয়। বিশেষ দিবস বা বিশেষ মাস উপলক্ষ্যে নির্দিস্ট সময়ের জন্য প্রোমোশনার অফার থাকতে পারে। এই অফার কেবল মাত্র যারা প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব বা আপগ্রেড করবেন তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

    সেকশন ০৯ – এফিলিয়েট পলিসি

    যেকোন ব্যবহারকারী তার জন্য সেলফ জেনরেট কোড বিভিন্ন জনকে রেফার করে আয় করতে পারবেন। সেই কোড ধরে অন্য কেহ রেজিস্ট্রেশন এবং সাবস্ক্রিপশন করলে অ্যাফিলিয়েটরের একাউন্টে সাবস্ক্রিপশন ফি'র কিছু অংশ জমা হবে। একটি নিদির্স্ট পরিমানে জমা হলে উইথড্র করা যাবে।

    সেকশন ১০ – থার্ড পার্টি সার্ভিস

    পেমেন্ট কালেকশন করার জন্য আমরা থার্ড পার্টির সেবা ব্যবহার করে থাকি। পেমেন্ট গেটওয়েতে রি-ডাইরেক্ট এর মাধ্যমে থার্ড পার্টির সার্ভারে প্রবেশ করবেন, সেখানে পেমেন্ট সম্পূর্ন করার জন্য বিভিন্ন ফ্যাইনানশিয়াল সার্ভিস সমূহে যে পাসওয়ার্ড চায়, সেইটা সম্পূর্ন রুপে সেই ফ্যাইনানশিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডারের নিজস্ব ইস্যু। এই পাসওয়ার্ডের সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই।

    সেকশন ১১ – নিষিদ্ধ ব্যবহার

    যেসব কারনে আমাদের ওয়েবসাইট ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, নিম্নে তা বর্ননা করা হলোঃ
    (ক) অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা।
    (খ) অনৈতিক কাজে কাউকে প্ররোচিত করার জন্য ব্যবহার করা।
    (গ) যেকোন আন্তর্জাতিক, ফেডারেল, প্রাদেশিক বা জাতীয় প্রবিধান, রুলস, আইন, অথবা স্থানীয় নিয়ম অমান্য করার জন্য ব্যবহার করা।
    (ঘ) আমাদের বা অন্য কারো মেধা শক্তির অধিকার লঙ্ঘন করার জন্য ব্যবহার করা।
    (ঙ) লিঙ্গ, যৌন প্রবণতা, ধর্ম, জাতি, বয়স, জাতীয় উৎপত্তি, বা অক্ষমতার উপর ভিত্তি করে হয়রানি, অপব্যবহার, অপমান, ক্ষতি, বদনাম, অপবাদ, অসম্মান বা ভয় দেখানোর জন্য ব্যবহার করা।
    (চ) ভুল বা মিথ্যে তথ্য সরবরাহের জন্য।
    (ছ) ভাইরাস কিংবা মালিশয়াস কোড আপলোড করা যা সাইটের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতায় ব্যাঘাত ঘটাবে এবং যার জন্য অন্যরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এমন কাজে ব্যবহার করা।
    (জ) অন্যদের পার্সোনাল ইনফরমেশন বের করার জন্য ব্যবহার করা।
    (ঝ) স্প্যাম, ফিশ, ফার্ম, প্রিটেক্সট, স্পাইডার, ক্রল, বা স্ক্র্যাপ এর মত নিষিদ্ধ কাজে ব্যবহার করার জন্য।
    (ঞ) কোন অশ্লীল বা অনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করলে।
    (ত) সার্ভিস বা ওয়েবসাইট সংশ্লিষ্ট অথবা ইন্টারনেট সিকিউরিটি বৈশিষ্টে হস্তক্ষেপ করা বা বাধা দেওয়া।
    এই নিষিদ্ধ কাজগুলো করার কারনে আমরা আপনার সার্ভিস ইউজেস কিংবা একাউন্ট টার্মিনেট করার অধিকার রাখি।

    প্রাইজবন্ড সম্পর্কিত যত আলোচনা