প্রাইজবন্ড সম্পর্কে বহু জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর

প্রাচুর্য্য.কম ব্যবহার করার জন্য
গাইড লাইন

prize bond
ভেরিফাইড ই-মেইল এ্যাড্রেস বলতে বুঝায় ই-মেইল এ্যাড্রেসটি সঠিক এবং ইহা আপনিই ব্যবহার করছেন, অন্য কেহ নয় তার প্রমাণ।
প্রাচুর্য্য.কম এর ওয়েব সাইটে (ইউজার নেম হিসাবে আপনার ই-মেইল/মোবাইল নং এবং পাসওয়ার্ড) দিয়ে লগইন করলে আপনার ড্যাশবোর্ডে ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফাই করার আপশন দেখাবে। Verify Now বাটনে ক্লিক করলে আপনার দেয়া ই-মেইলে একটি কোড যাবে, কোডটি কপি করে ড্যাশবোর্ডে নির্দিষ্ট স্থানে বসিয়ে দিয়ে Confirm বাটনে ক্লিক করলেই ই-মেইল ভেরিফাই হয়ে যাবে।
গ্রাহকের কোন নাম্বার বিজয়ী হলে সেই তথ্য গ্রাহককে পৌছে দেবার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এছাড়াও বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রাহকের সাথে আমাদের যোগাযোগ করতে হতে পারে। যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল ই-মেইল। কিন্তু সেই ই-মেইল এ্যাড্রেস যদি ভূল থাকে বা বানান ঠিক না থাকে তাহলে কোন জরুরী তথ্য গ্রাহকের কাছে পৌছানো সম্ভব হবে না। সেজন্যই ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফিকেশন জরুরী। ই-মেইল ভেরিফাই অর্থ হলো আপনার দেয়া এ্যাড্রেসটি সম্পূর্ণ ঠিক আছে।
ই-মেইল ভেরিফিকেশন কোড না পাইলে নিম্নের কয়েকটি স্টেপ ফলো করুন:

(১) ই-মেইল এ্যাড্রেসের বানান ঠিক আছে কিনা ভালো ভাবে চেক করুন।
(২) জাঙ্ক ফোল্ডার চেক করুন, অনেক সময় কোন কোন ই-মেইল জাঙ্ক ফোল্ডারে চলে যেতে পারে।
(৩) ভিন্ন কোন ই-মেইল এ্যাড্রেস ব্যবহার করুন।

প্রাচুর্য্য.কম এই ওয়েব সাইটে লগইন করলে মাই ড্যাশবোর্ডে Add Prize Bond বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে প্রাইজবন্ড এন্ট্রি ফরম ওপেন হবে। এখানে একটি একটি করে অথবা নাম্বারগুলি সিরিয়ালে থাকলে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ১০০টি নাম্বার এন্ট্রি করা যাবে। তবে উভয় ক্ষেত্রেই ইংরেজি অক্ষরে প্রাইজবন্ডের নাম্বার বসাতে হবে।
  • সিঙ্গেল নাম্বার এন্ট্রিঃ প্রাইজবন্ডের নাম্বার গুলি যদি এক সিরিয়ালে না থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
  • মাল্টিপল নাম্বার এন্ট্রিঃ প্রাইজবন্ডের নাম্বার গুলি যদি সিরিয়ালে থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করা খুবই সহজ
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করার জন্য মাই ড্যাশ বোর্ডে "Prize Bonds" ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। সেখানে প্রাইজবন্ডের বামে চেক বক্সে টিক মার্ক দিয়ে "Delete" বাটনে ক্লিক করতে হবে।
প্রোফাইল আপডেট কত পার্সেন্ট পূরুণ থাকা জরুরী? আমাদের সিস্টেম ব্যবহার করার জন্য বা বেশী সংখ্যক প্রাইজবন্ডের নাম্বার এন্ট্রি করার জন্য কিছু নীতিমাল বা রেগুলেশান আছে, যেগুলো নিচে বর্ণনা করা হলঃ
(১) রেজিষ্ট্রেশন করলেই বা ৩৬% প্রোফাইল পূরুণ থাকলে ২০টি প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করা যাবে।
(২) ২০টি’র বেশী করতে এন্ট্রি করতে হলে ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফাই করা থাকতে হবে।
(৩) ২৩টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে Home District বা নিজ জেলার নাম লেখা থাকতে হবে।
(৪) ২৬টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে জন্ম তারিখ লেখা থাকতে হবে।
(৫) ২৯টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে জেন্ডার অপশন পূরুণ থাকতে হবে।
(৬) ৩২টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে মোবাইল ফোন নাম্বার ভেরিফাই করা থাকতে হবে।
ভেরিফাইড মোবাইল নাম্বার বলতে বুঝায়, মোবাইল নাম্বারটি সঠিক এবং ইহা আপনিই ব্যবহার করছেন, অন্য কেহ নয় ইহা তার প্রমাণ।
বিরক্তিকর এস এম এস আসার জন্য আমরা অনেক সময় কিছু নাম্বার ব্লক করে রাখি।
  • এই সব ব্লক করা নাম্বারকে আনব্লক করে নিন।
  • পুনরায় ভেরিফিকেশন কোডের জন্য রিকোয়েস্ট পাঠান।
পাসওয়ার্ড ভূলে গেলে রিকভারী করতে চাইলে আপনি এই এ্যাকাউন্টসের মালিক কিনা সেটা নিশ্চিত হবার জন্য আপনার দেয়া নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হবে। উত্তর সঠিক হলে পাসওয়ার্ড রিকোভারী করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ এমন প্রশ্ন সিলেক্ট করতে হবে যেন উত্তর ভূল হবার সম্ভাবনা না থাকে। যেমন পিতার নাম।
Forget Password এ ক্লিক করলে আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেসে একটি লিংক যাবে। ঐ লিংকে ক্লিক করলে আপনাকে ড্যাশবোর্ডে নিয়ে যাবে। সেখানে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন।
যেহেতু এই ওয়েব সাইটটি শুধুমাত্র বাংলাদেশী নাগরিকের উপকার্থে তৈরী করা হয়েছে। সেজন্য রেজিস্টেশন করার সময় শুধুমাত্র ১১ ডিজিটের বাংলাদেশী ফোন নাম্বার ব্যবহার করা যাবে। অন্য কোন দেশের ফোন নাম্বার ব্যবহার করা যাবে না। নাম্বারের শুরুতে +৮৮ ব্যবহার করার প্রয়োজন নাই, এই ওয়েব সাইটে বাই ডিফল্ট +৮৮ সংযুক্ত করে দেয়া আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখা অফিস, সব বাণিজ্যিক ব্যাংক, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অধীন সারাদেশে ৭১টি সঞ্চয় ব্যুরো অফিস এবং পোস্ট অফিস থেকে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড কেনা ও ভাঙানো যায়।
ইসলামী শরিয়াভিত্তিতে পরিচালিত ব্যাংক ছাড়া অন্য যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কেনা যায়।
প্রাইজবন্ড লটারির মতো হলেও কিন্তু লটারি না। লটারির ক্ষেত্রে একবার ”ড্র” হয়ে গেলে ঐটার মেয়াদ চলে যায় এবং টিকেটের মূল্যও থাকেনা। লটারিতে জয়ী না হলে পুরো টাকাটাই লস। এদিকে প্রাইজবন্ড এর ”ড্র” হয়ে যাওয়ার পরও এর মেয়াদ শেষ হয়না। পরবর্তী ”ড্র” এর সময়ও এর মেয়াদ থাকে। অর্থাৎ প্রাইজবন্ডের মেয়াদ শেষ হয়না। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হল প্রাইজবন্ড এর কয়েকবার ”ড্র” হওয়ার পরও, চাইলে সেগুলো ভাঙ্গিয়ে আবার টাকা নিয়ে আসা যায়।
আমাদের সার্ভিস চার্জ এককালীন। প্রতি বছর কোন প্রকার রিনিউ করার প্রয়োজন নাই। সুতরাং প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করার পর সবকিছু ভুলে যান, প্রয়োজনে আমরা আপনাকে স্মরন করে দিবো। থাকুন টেনশন ফ্রী।
প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম হলো ছোট একটা প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করা থাকলে পরবর্তীতে বড় প্যাকেজে কনভার্ট করা। প্যাকেজ আপগ্রেড করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন প্যাকেজের মূল্য থেকে পূর্ববর্তী প্যাকেজের মূল্য বাদ দিয়ে সমন্বয় করা হয়।

উদাহরনঃ আপনি প্রথমে ১০০ টাকার সাধারণ প্যাকেজ কিনেছেন, আরো নতুন কিছু প্রাইজবন্ড ক্রয় করাতে সাধারন প্যাকেজের লিমিট পার হয়ে যাচ্ছে। তখন ৩০০ টাকার ব্রোঞ্জ কেনার সিন্ধান্ত নিলেন। প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম এখানেই কাজ করবে। প্যাকেজ আপগ্রেড অপশনে গিয়ে (৩০০-১০০) = ২০০ টাকা পেমেন্ট করলেই, আপনার সাধারণ প্যাকেজটি ব্রোঞ্জ প্যাকেজে কনভার্ট হয়ে যাবে।
হ্যাঁ। আমাদের মোবাইল অ্যাপস আছে। খুব রিসেন্টলি জানুয়ারী ২০২৩ সালে পাবলিশ করা হয়েছে। Only Android Version Available. গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে Prachurja.com বা Prachurja নামে সার্চ দিলে চলে আসবে। , আমাদের মোবাইল অ্যাপসের লিঙ্ক
সর্ব সাধারণের জন্য আমাদের বেসিক সার্ভিসের আওতায় ১০টি প্রাইজবন্ড ফ্রী'তে এন্ট্রি করা যায়। ১০টির বেশী হলে সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হয়। এখন কথা হল কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রী প্যাকেজটির কি হয়?
কোন একটি প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রী প্যাকেজের আর অস্তিত্ব থাকে না। অর্থাৎ প্যাকেজ ডিজাইন করার সময় ফ্রী প্যাকেজের ১০টি বিভিন্ন প্যাকেজের সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
উদাহরণ সব্রুপঃ
সাধারণ প্যাকেজঃ(১০+৫)=১৫টি
সাধারণ প্যাকেজঃ(১০+২৫)=৩৫টি
ব্রোঞ্জ প্যাকেজঃ (১০+৯০)=১০০টি
সিলভার প্যাকেজঃ (১০+১৯০)=২০০টি

বহু জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর পর্ব

বহু জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর পর্বে আমরা চেষ্টা করেছি কোন আবেগের বশীভূত না হয়ে প্রশ্নের লজিক্যাল উত্তর দিতে।

প্রাচুর্য ডট কম'এর কোন আপস আছে কি?

আমাদের স্লোগান হল "প্রাইজবন্ড কিনুন, প্রাচুর্য.কম এ এড করুন এবং ভুলে যান"। আমরা বলতে চাই আপস সেই প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য সেইটা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে হয়। প্রাচুর্য.কম প্রতিনিয়ত ব্যবহার করার প্রয়োজন নাই, কেবলমাত্র প্রাইজবন্ডের নাম্বার একবারই এন্ট্রি করতে হয়। আমরা চায় আপনি প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করার পর ভুলে যান, যখন প্রয়োজন হবে আমরাই আপনাকে মনে করিয়ে দিব।
আপসের জন্য মোবাইলে সব সময়ের জন্য একটি মেগাবাইট জায়গা দখল করে থাকবে। এক বা দুই দিনের জন্য ব্যবহার কিন্তু সারা জীবন ধরে একটি মেগাবাইট ক্যারি করার কোন দরকার পড়ে না।
তাই আমাদের কোন আপস নাই।

(১) আপনাদের সার্ভিস চার্জ কত?

সার্ভিস চার্জ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে দেয়া আছে।

(২) আপনাদের লাভ কি?

প্রিমিয়াম সেবা দেয়ার জন্য আমরা কিছু Service Charge নিয়ে থাকি।

(৩) আমার কাছে কিছু প্রাইজবন্ড আছে কিন্তু কখনো মিলিয়ে দেখা হয় নাই। এগুলোর মধ্যে কোনটি আগে পুরুষ্কার পেয়ে গেছে কিনা?

আপনার প্রাইজবন্ডের নাম্বারগুলি আমাদের ওয়েব সাইটে এন্ট্রি করলে, ”মাই উইনিং প্রাইজবন্ড” ট্যাবের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনার নাম্বারগুলি বিগত দুই বছরের মধ্যে বিজয়ী হয়েছিল কিন? দুই বছরের আগে বিজয়ী হয়ে থাকলে সেটা দেখতে পাবেন না। তবে কারো জানার ইচ্ছা থাকলে আমাদেরকে ই-মেইল করলে আমরা সেটা জানিয়ে দিবো।

(৪) আমার কাছে অনেকগুলি প্রাইজবন্ড আছে, কিন্তু বিগত ১০ বছরে একটিও মিলে নাই, এর কারন কি?

আমরা প্রাইজ বন্ড ড্র'র ফলাফল প্রকাশের কর্তৃপক্ষ নয়। আমরা আপনার পক্ষ থেকে শুধু মাত্র ফলাফল চেক করে দিয়ে থাকি। তারপরও বলছি, সবাই তো আর পুরস্কার পাবে না। প্রতি ১০ লাখ প্রাইজবন্ডের বিপরীতে বছরে ১৮৪ টি প্রাইজবন্ড পুরস্কার পায়। কেহ ৫ বছরেও পায় না আবার কেহ ৩ মাসেই পায়। ৫বছরে পুরস্কার উঠে নাই। ভবিষ্যতে উঠতে পারে। আশা তো ধরে রাখতে হবে। আশা করি পরের বার উঠবে। আমাদের অন্য একটি পোস্টে প্রাইজবন্ড জেতার উপায় নিয়ে বিশদ আলোচনা করা আছে, দেখতে পারেন।
আপনি কি নিয়মিত ড্র রেজাল্ট মিলিয়ে থাকেন? নিয়মিত মিলানো না হয়ে থাকলে বুঝলেন কি করে যে আপনি কখনো বিজয়ী হন নাই। আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি নিয়মিত ড্র রেজাল্ট মিলিয়ে দেখেন না। তাই প্রায় ৫০% বিজয়ী নিজেই জানেন না যে তিনি বিজয়ী হয়েছেন। পুরস্কার প্রাপ্তি থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা চেষ্ঠা করেছি এই সমস্যার সমাধান করতে। আপনার কাছে যতগুলোই প্রাইজবন্ড থাকুক না কেন, আর তা যে সিরিজেরই হোক না কেন এখানে নিবন্ধন করে প্রাইজবন্ড গুলির নাম্বার এন্ট্রি করে রেখে দিতে পারেন। পূর্বের দুই বছরের মোট আটটি ”ড্র”র ফলাফলের সাথে আপনার কাছে থাকা প্রাইজবন্ডের কোন নাম্বর মিলে গেলে বা বিজয়ী হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এস.এম.এস ও ইমেইল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(৫) কেহ কি কোনদিন প্রাইজবন্ডের পুরস্কার পেয়েছে?

প্রতি বছর (কম-বেশী) ১২,৩২৮ টি পুরস্কার উঠে। এই ১২,৩২৮ জনের কেহ না কেহ আমার আপনার আশে পাশেই আছে। কিন্তু তাদের কারো সাথে হয়তবা আপনার এব্যাপারে কখনো কথা হয় নাই তাই আপনি জানতে পারেন নাই। তবে আমাদের সার্ভিস যারা ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে অসংখ্য মানুষ পুরস্কার পাচ্ছে। এতটুকু তথ্য আমাদের কাছে আছে কিন্তু ব্যবহারকারীর গোপনীয়তার স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ করতে পারছি না বলে আমরা দুঃখিত। তবে কিছু বিজয়ীর মন্তব্য নিচে তুলে ধরা হল বিজয়ীদের মন্তব্য।

(৬) ব্যাংক প্রাইজবন্ড বিক্রয় করতে চায় না কেন?

ব্যাংক প্রাইজবন্ড বিক্রয় করতে চায় না তার কারন এতে ব্যাংকের কোন লাভ নাই। সরকারের কাছ থেকে ১০০ টাকায় পাইজবন্ড কিনে ১০০ টাকায় বিক্রয় করতে হয়। যত কম টাকা এই খাতে লগ্নি করা যায় ততই তাদের জন্য ভাল। কেবলমাত্র সরকারের চাপে যতটুকু না করলেই নয়, ততটুকুই করে।

(৭) পুরাতন সিরিজের প্রাইজবন্ড কেনা ভাল হবে নাকি নতুন সিরিজের?

প্রাইজবন্ডের নতূন পুরাতন সবই সামান। তবে পুরানো সিরিজের প্রাইজবন্ডে পূর্বের দুই বছরের মোট ৮টি ড্র’র ফলাফলের সাথে মিলিয়ে নেবার সুযোগ আছে। সাধারণ বিবেচনায় মনে করা হয় পূর্ববর্তী বিক্রেতা অনেক সময় টাকার প্রয়োজনে প্রাইজবন্ডের নাম্বারগুলি না মিলিয়েই বিক্রয় করে থাকে। (যদিও সেটা মোটেও কাম্য নয়)। কিন্তু নতুন সিরিজের ক্ষেত্রে কেবল মাত্র পরবর্তী ড্র’র সাথে মিলিয়ে দেখা যাবে পুরাতন ড্র’র সাথে মিলিয়ে দেখার সুযোগ নাই। এই বিষয়ে প্রাইজবন্ড জেতার উপায় পেজে আলোচনা করা আছে।

(৮) ইমেইল এ্যাড্রেস ছাড়া আমি কি আপনাদের ওয়েবসাইটে প্রাইজবন্ড নাম্বার এন্ট্রি করতে পারব?

আমাদের সার্ভিসটির একটি অন্যতম বৈশিষ্ট হলো বিজয়ীকে আমরা ই-মেইল করে তার বিজয়ী হবার সুসংবাদ পৌছে দিই। আপনি যদি ই-মেইল এ্যাড্রেস না দেন তাহলে আপনি বিজয়ী হলে আমরা আপনাকে তা কিভাবে জানাব। কেহ বিজয়ী হলে আমরা তাকে ই-মেইল করে সেই সুখবর পৌছে দিয়ে থাকি, আপনি ই-মেইল এ্যাড্রেস না দিলে আপনার কাছে ন্জয়ী হবার খবর পৌছাব কি করে?

(৯) পুরস্কার পাইলে তো জানাবেন, না পাইলে কিভাবে জানাবেন?

আমাদের সার্ভিসটি ব্যবহার করছেন অনেক মানুষ, কিন্তু পুরস্কার পাবেন কিছু সংখ্যক মানুষ। কিছু সংখ্যক মানুষকে জানানো সহজ কিন্তু অধিক সংখ্যক মানুষকে জানানো খুবই কষ্টসাধ্য ও খরচের একটা ব্যাপার আছে। যাকে জানানো হবে না, তাকে অটোমেটিক ধরে নিতে হবে যে তিনি পুরস্কার পান নাই।

(১০) আপনাদের ওয়েবসাইটে নাম্বার দিয়ে রাখলাম, সেই নাম্বার কি চুরি হয়ে যেতে পারে?

শুধুমাত্র আপনার নাম্বার চুরি করে কেহ কিছু করতে পারবে না, মূল প্রাইজবন্ড তো আপনার কাছেই থাকবে। পুরস্কার তুলতে গেলে মূল প্রাইজবন্ড জমা দিতে হয়। কেহ আপনার নাম্বার নিয়ে তো আর পুরস্কার তুলতে পারবে না।

(১১) ড্র’র পর আমি কি আমার প্রাইজবন্ড ব্যাংকে জমা দিয়ে এর মূল্য ফেরত পাবো?

ব্যাংকগুলো প্রাইজবন্ড বিক্রয়ের ক্ষেত্রে অণিহা দেখালেও ফেরত নিতে চায় না এই মর্মে কোন অভিযোগ শোনা যায় না। ড্র’র আগে হোক বা পরে হোক প্রাইজবন্ড ব্যাংকে ফেরত দিলে কখনই কোন কমিশন কাটা হবে না। পুরো টাকাই ফেরত পাওয়া যাবে।

(১২) আমি ৫ হাজার প্রাইজবন্ড কিনতে চাই, এক সিরিয়ালে পাবো কি?

এক সিরিয়ালে এতগুলো নাম্বার পাওয়া সহজ হবে না যা খুবই খুবই কষ্ঠসাধ্য কাজ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে খুব ভাল সম্পর্ক থাকলে সম্ভব হতেও পারে।

(১৩) যারা বিজয়ী হবেন তাদেরকে ই-মেইল ও এস এম এস ছাড়া ফোন করেও বলা যাবে কি?

বিষয়টি আমরা ভেবে দেখব।

(১৪) ঢাকাতে সঞ্চয় ব্যুরো অফিস কোথায় আছে?

Address: College Gate Bus Stop, Mirpur Rd, Dhaka Phone: 02-9140388

(১৫) Prachurja.com এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী? জানাবেন প্লিজ।
(১৬) বার বার চেষ্টা করেও লগ ইন করতে পারছিনা কেন? পাসওয়ার্ড বদল করার পরেও একই অবস্থা।

লগইন করার সময় ইংরেজি ফন্ট বা বাংলা ফন্টের কোন সমস্যা আছে কিনা চেক করুন। অথবা Password Reset করার জন্য Forget Password থেকে Password Reset করে নিতে পারবেন।

(১৭) বিজয়ী হলে করণীয় কি এবং কিভাবে পুরস্কারের টাকা তুলতে হয়ে?

বিজয়ী হলে আপনাকে কি কি করতে হবে। কিভাবে এবং কোথায় থেকে পুরস্কার নিতে হবে, তার বিস্তারিত বিবরণ নিচের লিংকে প্রবেশ করলেই জানতে পারবেন। প্রাইজবন্ড এর টাকা কিভাবে পাবো

(১৮) প্রাইজবন্ডের লটারি জীতেছেন এমন কোন ব্যক্তির সন্ধান পাইনি। আপনারা পেয়েছেন কী?

অনেকের মধ্যে একটি ভ্রান্ত ধারনা আছে যে প্রাইজবন্ড পুরস্কার সাধারণ মানুষ পায় না। এই ধাবনাটি একেবারেই ঠিক নয়। এই ভ্রান্ত ধারনা দূর করার জন্য, আমাদের ওয়েব সাইট যারা ব্যবহার করে যারা বিজয়ী হয়েছেন, আমরা তাদের ছবিসহ নাম, কততম ড্র ও প্রাইজমানির পরিমান প্রকাশ করেছি ।

কেবলমাত্র আমাদের ওয়েব সাইটের রেজিস্টার্ড ইউজার লগইন করে এই তথ্য দেখতে পারবেন Meet with Winners ট্যাবে।

(১৯) টাকা আসল কিনা নকল চেনার যেমন কিছু মাধ্যম রয়েছে ঠিক প্রাইজবন্ড চেনার কি কোন মাধ্যম আছে?

এই প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করছি

(২০) যে ব্যাংক থেকে প্রাইজবন্ড কেনা হবে সেই ব্যাংকে একাউন্টস থাকতে হবে?

প্রাইজবন্ড যেহেতু ক্যাশ টাকার বিনিময়ে কিনতে হয়, সেহেতু সেই ব্যাংকে একাউন্টস থাকার কোন দরকার নাই।

(২১) কৃষি ব্যাংক থেকে কি প্রাইজবন্ড কেনা যাবে?

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে সেখানে পরিস্কার করে বলা হয়েছে সকল তফসিলি ব্যাংকে প্রাইজবন্ড পাওয়া যাবে। কৃষি ব্যাংক যেহেতু তফসিলি ব্যাংক, সেহেতু কৃষি ব্যাংকে প্রাইজবন্ড পাওয়া যাবে।

(২১) প্রাচুর্য.কম প্রাইজবন্ড বিক্রয় করে কি না?

আমরা কোন ধরনের প্রাইজবন্ড বিক্রয় করি না বা কোন গ্রাহকের কাছ থেকে ক্রয়ও করি না।