প্রাইজবন্ড কোথায় পাওয়া যায়?

প্রাচুর্য ডট কম ব্যবহার করার জন্য গাইড লাইন

prize bond
ভেরিফাইড ই-মেইল অ্যাড্রেস বলতে বোঝায় যে ই-মেইল ঠিকানাটি সঠিক এবং আপনিই ব্যবহারকারী, অন্য কেউ নয়। ই-মেইল ঠিকানা ভেরিফাই করে নিরাপদ থাকুন!

প্রাচুর্য ডট কম এ ই-মেইল ভেরিফিকেশন
আপনার প্রাচুর্য ডট কম অ্যাকাউন্টের ই-মেইল ঠিকানা ভেরিফাই করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে এবং বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে।

ভেরিফাই করা ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে আপনি:
⮚ আপনার অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে পারবেন যদি আপনি আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে যান।
⮚ গুরুত্বপূর্ণ আপডেট এবং বিজ্ঞপ্তি ইমেলের মাধ্যমে পাবেন।
⮚ প্রাচুর্য ডট কম এর সকল সুবিধা পুরোপুরি উপভোগ করতে পারবেন।

ই-মেইল ভেরিফাই করার পদ্ধতি:
১. লগইন করুন: প্রাচুর্য ডট কম এর ওয়েবসাইটে আপনার ই-মেইল/মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন।
২. ড্যাশবোর্ডে যান: লগইন করার পর আপনার ড্যাশবোর্ডে যান।
৩. ভেরিফিকেশন অপশন খুঁজুন: ড্যাশবোর্ডে "ই-মেইল ভেরিফিকেশন" অপশনটি খুঁজে বের করুন।
৪. "Verify Now" বাটনে ক্লিক করুন: "Verify Now" বাটনে ক্লিক করুন।
৫. ইমেইলে কোড পান: আপনার দেওয়া ই-মেইল ঠিকানায় একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে।
৬. কোডটি কপি করুন: ইমেইলে প্রাপ্ত ভেরিফিকেশন কোডটি কপি করুন।
৭. ড্যাশবোর্ডে কোডটি পেস্ট করুন: ড্যাশবোর্ডে "ই-মেইল ভেরিফিকেশন" অপশনে নির্দিষ্ট স্থানে কপি করা কোডটি পেস্ট করুন।
৮. "Confirm" বাটনে ক্লিক করুন: "Confirm" বাটনে ক্লিক করে ই-মেইল ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করুন।
ভেরিফিকেশন সফল হলে: আপনার ড্যাশবোর্ডে একটি সফল ভেরিফিকেশন বার্তা দেখাবে।

ভেরিফিকেশন সমস্যার সমাধান:
যদি আপনি ই-মেইল ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে প্রাচুর্য ডট কম এর সাপোর্ট টিমের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

◑ ই-মেইল ভেরিফিকেশন গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার প্রাচুর্য ডট কম অ্যাকাউন্টকে আরও নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য করে তোলে।

ই-মেইল ভেরিফিকেশন: আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের নিশ্চিততা

আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে আমাদের বিজয়ী গ্রাহকদের তথ্য সঠিকভাবে পৌঁছে দেব। এর জন্য, আমরা বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করি, যার মধ্যে রয়েছে ই-মেইল।
কিন্তু ভুল ই-মেইল ঠিকানা থাকলে, আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারব না এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনার কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে না।

এই সমস্যা সমাধানের জন্যই ই-মেইল ভেরিফিকেশন জরুরি।

ই-মেইল ভেরিফিকেশন কী?
ই-মেইল ভেরিফিকেশন হলো একটি প্রক্রিয়া যা নিশ্চিত করে যে আপনার ই-মেইল ঠিকানা সঠিক এবং কার্যকর। এটি করার জন্য, আমরা আপনার ই-মেইলে একটি নির্দিষ্ট কোড পাঠাব। আপনাকে সেই কোডটি আমাদের ওয়েবসাইটে লিখতে হবে।

ই-মেইল ভেরিফিকেশনের সুবিধা:
⮚ নিশ্চিত তথ্য পৌঁছানো: ভেরিফাই করা ই-মেইল ঠিকানা নিশ্চিত করে যে আপনি সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং আপডেটগুলি সময়মত পাবেন।
⮚ উন্নত নিরাপত্তা: ভেরিফিকেশন আপনার অ্যাকাউন্টকে স্প্যাম এবং ফিশিং হামলার হাত থেকে রক্ষা করে।
⮚ বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: একটি ভেরিফাই করা ই-মেইল ঠিকানা আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা এবং পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করে।

আজই আপনার ই-মেইল ভেরিফাই করুন!

◘ আপনার ই-মেইল ভেরিফাই করতে, আমাদের ওয়েবসাইটে লগইন করুন এবং "ই-মেইল ভেরিফিকেশন" অপশনে যান।
◘ আপনার ই-মেইল ভেরিফাই করে, আপনি নিশ্চিত করতে পারেন যে আপনি সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন এবং আপনার অ্যাকাউন্ট নিরাপদ থাকবে।

ই-মেইল ভেরিফিকেশন কোড না পেলে করণীয়:
আপনার ই-মেইল ঠিকানায় ভেরিফিকেশন কোড না পেলে চিন্তা নেই! নীচের পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে সমস্যাটি সমাধান করতে পারেন:

১. ই-মেইল ঠিকানা যাচাই করুন:
⮚ নিশ্চিত করুন যে আপনি সঠিক ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করেছেন।
⮚ বানান ভুল আছে কিনা তা সাবধানে পরীক্ষা করুন।
⮚ কোনো অতিরিক্ত খালি জায়গা বা ভুল অক্ষর নেই কিনা নিশ্চিত করুন।

২. জাঙ্ক ফোল্ডার চেক করুন:
⮚ কখনও কখনও ভেরিফিকেশন কোডযুক্ত ইমেইল ভুল করে জাঙ্ক ফোল্ডারে চলে যেতে পারে।
⮚ আপনার জাঙ্ক ফোল্ডারটি পরীক্ষা করে দেখুন এবং যদি কোডটি সেখানে থাকে তবে এটি আপনার ইনবক্সে সরান।

৩. অপেক্ষা করুন:
⮚ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, কারণ কোডটি পৌঁছাতে কিছু সময় লাগতে পারে।
⮚ ইন্টারনেট সংযোগ পরীক্ষা করে দেখুন এবং নিশ্চিত করুন যে আপনি অনলাইনে আছেন।

৪. আবার চেষ্টা করুন:
⮚ যদি উপরে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি কাজ না করে, তাহলে আবার ভেরিফিকেশন কোডের জন্য অনুরোধ করুন।
⮚ "Verify Now" বাটনে আবার ক্লিক করুন অথবা প্রয়োজনে পাতাটি রিফ্রেশ করুন।

৫. ভিন্ন ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করুন:
⮚ যদি আপনার কাছে অন্য কোন ই-মেইল ঠিকানা থাকে, তাহলে ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার জন্য এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।

৬. সহায়তা চান:
উপরে বর্ণিত সমস্ত পদক্ষেপগুলি চেষ্টা করার পরেও যদি আপনি ভেরিফিকেশন কোড না পান, তাহলে infor@prachurja.com এই এড্রেসে ই-মেইল করে সহায়তা চান।

মনে রাখবেন:
⮚ ই-মেইল ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে আপনার 5 মিনিটেরও কম সময় লাগবে।
⮚ ভেরিফাই করা ই-মেইল ঠিকানা আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে এবং প্রাচুর্য ডট কম এর সমস্ত সুবিধা উপভোগ করতে দেয়।

◑ এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আশা করি আপনার ই-মেইল ভেরিফিকেশন সমস্যা সমাধান করতে পারবেন।
প্রাইজবন্ড নম্বর এন্ট্রি করার পদ্ধতি

প্রাচুর্য ডট কম ওয়েবসাইটে লগইন করলে আপনার মাই ড্যাশবোর্ডে "Add Prize Bond" বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে প্রাইজবন্ড এন্ট্রি ফর্ম ওপেন হবে।

এই ফর্মে আপনি একটি করে অথবা নম্বরগুলো সিরিয়ালে থাকলে একসাথে সর্বোচ্চ ১০০টি নম্বার এন্ট্রি করতে পারবেন। তবে উভয় ক্ষেত্রেই ইংরেজি অক্ষরে প্রাইজবন্ডের নাম্বার বসাতে হবে।

কীভাবে নম্বর এন্ট্রি করবেন:

১. সিঙ্গেল নাম্বার এন্ট্রি:
◘ প্রাইজবন্ডের নাম্বারগুলো যদি এক সিরিয়ালে না থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
◘ প্রতিটি নাম্বার ইংরেজি অক্ষরে লিখতে হবে।
◘ "যুক্ত করুন" বাটনে ক্লিক করে প্রতিটি নাম্বার যোগ করতে হবে।

২. মাল্টিপল নাম্বার এন্ট্রি:
◘ প্রাইজবন্ডের নাম্বারগুলো যদি সিরিয়ালে থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
◘ "সিরিয়ালের প্রথম নাম্বার" এবং "মোট নাম্বার" ফিল্ডে সিরিয়ালের শুরু এবং মোট নাম্বার লিখতে হবে।
◘ "যুক্ত করুন" বাটনে ক্লিক করে সিরিয়ালের সমস্ত নম্বার একসাথে যোগ করতে হবে।

মাল্টিপল এন্ট্রি সিস্টেমে একসাথে সর্বোচ্চ ১০০টি নাম্বার এন্ট্রি করা সম্ভব।

প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করা খুবই সহজ
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করার জন্য মাই ড্যাশ বোর্ডে "Prize Bonds" ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। সেখানে প্রাইজবন্ডের বাম পাশের চেক বক্সে টিক মার্ক দিয়ে "Delete" বাটনে ক্লিক করতে হবে।
উল্লেখ্য যে Non Subscriber ইউজার তাঁর প্রোফাইল থেকে প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করতে পারবেন না।
প্রোফাইল আপডেট কত পার্সেন্ট পূরণ করা জরুরি? আমাদের সিস্টেম ব্যবহার করার জন্য বা বেশী সংখ্যক প্রাইজবন্ডের নাম্বার এন্ট্রি করার জন্য কিছু নীতিমালা বা রেগুলেশন আছে, যেগুলো নিচে বর্ণনা করা হল ঃ
(১) রেজিস্ট্রেশন করলেই বা ৩৬% প্রোফাইল পূরণ থাকলে ২০টি প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করা যাবে।
(২) ২৩টি’র বেশি নাম্বার এন্ট্রি করতে চাইলে Home District বা নিজ জেলার নাম লেখা থাকতে হবে।
(৩) ২৬টি’র বেশি নাম্বার এন্ট্রি করতে চাইলে জন্মতারিখ লেখা থাকতে হবে।
(৪) ২৯টি’র বেশি নাম্বার এন্ট্রি করতে চাইলে জেন্ডার অপশন আপডেট থাকতে হবে।
(৫) বর্তমানে মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করার পরই রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়।
(৬) জানুয়ারি ২০২৩ এর পূর্বে যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তারা ৩২টি’র বেশি নাম্বার এন্ট্রি করতে চাইলে মোবাইল ফোন নাম্বার ভেরিফাই করতে হবে।
ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর বলতে আসলে কী বোঝায়?

ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর হল আপনার মোবাইল নম্বরের মালিকানা এবং ব্যবহার নিশ্চিত করার একটি প্রক্রিয়া।

এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় যে:
◘ মোবাইল নম্বরটি সঠিকভাবে কাজ করছে।
◘ আপনিই এই নম্বরের বৈধ মালিক এবং ব্যবহারকারী।
◘ অন্য কেউ আপনার নম্বর ব্যবহার করতে পারবে না।

ভেরিফাইড মোবাইল নম্বরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হল:

✓ নিরাপত্তা বৃদ্ধি: ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর হ্যাকিং এবং ফিশিং আক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
✓ বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর আপনার অনলাইন পরিচয়ের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করে।
✓ সুবিধা বৃদ্ধি: অনেক অনলাইন পরিষেবা এবং সুবিধা ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত।

মোবাইল ভেরিফিকেশন কোড না পেলে করণীয়:

ভেরিফাই করা মোবাইল নম্বর আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে এবং প্রাচুর্য ডট কম এর সমস্ত সুবিধা উপভোগ করতে দেয়। আপনার মোবাইল ভেরিফিকেশন কোড না পেলে চিন্তা নেই! নীচে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে সমস্যাটি সমাধান করতে পারবেন:

১. ব্লক করা নম্বর পরীক্ষা করুন:
◘ কখনও কখনও, আমরা বিরক্তিকর এসএমএস আসার জন্য কিছু নম্বর ব্লক করে রাখি।
◘ সেটিংসে গিয়ে ব্লক করা নম্বরের তালিকা দেখুন।
◘ যদি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো নম্বরটি ব্লক করা থাকে, তাহলে আনব্লক করে নিন।

২. ভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করুন:
◘ সম্ভবত, আপনার মোবাইলে কোনো টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে ভেরিফিকেশন কোড আসছে না।
◘ অন্য মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ থেকে ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়াটি চেষ্টা করুন।

৩. ব্রাউজার ক্যাশ এবং কুকিজ পরিষ্কার করুন:
◘ কখনও কখনও, ব্রাউজারের ক্যাশ এবং কুকিজ ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
◘ আপনার মোবাইল ব্রাউজারের ব্রাউজিং হিস্টরি, ক্যাশ এবং কুকিজ ডিলিট করুন।

৪. পুনরায় ভেরিফিকেশন অনুরোধ করুন:
◘ যদি উপরে বর্ণিত সমস্ত পদক্ষেপগুলি চেষ্টা করার পরেও ভেরিফিকেশন কোড না পান, তাহলে পুনরায় ভেরিফিকেশন কোডের জন্য অনুরোধ পাঠান।
◘ "Resend Code" বা "Retry" বোতামে ক্লিক করুন।

৫. গ্রাহক সহায়তার সাথে যোগাযোগ করুন:
যদি উপরে বর্ণিত কোন পদ্ধতি কাজ না করে, তাহলে আমাদের গ্রাহক সহায়তার সাথে যোগাযোগ করুন।
info@prachurja.com এই এড্রেসে ই-মেইল করে আপনার সমস্যা সম্পর্কে আমাদের জানান।

আশা করি এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার মোবাইল ভেরিফিকেশন সমস্যা সমাধান করতে পারবেন।

নিরাপত্তা প্রশ্ন কী?
নিরাপত্তা প্রশ্ন হল আপনার সম্পর্কে কিছু ব্যক্তিগত তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা প্রশ্ন। এই প্রশ্নের উত্তর কেবলমাত্র আপনাই জানেন বলে ধরে নেওয়া হয়।

কেন নিরাপত্তা প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ?
◑ নিরাপত্তা প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার অ্যাকাউন্টের জন্য একটি অতিরিক্ত স্তরের নিরাপত্তা প্রদান করে। যদি কেউ আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে সক্ষম হয়, তবে তারা এখনও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না যদি তারা আপনার নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর না জানে।

◑ কখনও কখনও আমরা পাসওয়ার্ড ভুলে যেতে পারি। এই পরিস্থিতিতে, নিরাপত্তা প্রশ্ন আমাদের অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে।

নিরাপত্তা প্রশ্ন নির্বাচন করার সময় টিপস:
⮚ সহজে অনুমান করা যায় না এমন প্রশ্ন নির্বাচন করুন।
⮚ এমন প্রশ্ন নির্বাচন করুন যার উত্তর আপনি সহজেই মনে রাখতে পারেন।
⮚ এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ এমন প্রশ্ন সিলেক্ট করতে হবে যেন উত্তর ভুল হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে। যেমন পিতার নাম।।

নিরাপত্তা প্রশ্ন আপনার অ্যাকাউন্টকে আরও নিরাপদ রাখতে সাহায্য করতে পারে।

পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে হতাশ হবেন না!
আপনার প্রাচুর্য ডট কম অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে চিন্তা নেই! নীচে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে সহজেই আপনার পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন:

১. "Forgot Password" ক্লিক করুন:
⮚ প্রাচুর্য ডট কম ওয়েবসাইটে লগইন পাতায় যান।
⮚"Forgot Password" বোতামে ক্লিক করুন।

২. আপনার মোবাইল নম্বর বা ইমেইল ঠিকানা প্রদান করুন:
⮚ আপনার অ্যাকাউন্টের সাথে যুক্ত মোবাইল নম্বর বা ইমেইল ঠিকানা প্রদান করুন। ⮚ "Submit" বোতামে ক্লিক করুন।

৩. ভেরিফিকেশন কোড প্রদান করুন:
⮚ আপনার মোবাইল ফোনে বা ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে।
⮚ নির্দিষ্ট স্থানে এই কোডটি প্রদান করুন।
⮚ "Verify" বোতামে ক্লিক করুন।

৪. নতুন পাসওয়ার্ড সেট করুন:
⮚ একটি নতুন, শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন।
⮚ পাসওয়ার্ডটি আবার নিশ্চিত করুন।
⮚ "Change Password" বোতামে ক্লিক করুন।

এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলে আপনার প্রাচুর্য ডট কম অ্যাকাউন্টের জন্য নতুন পাসওয়ার্ড সেট করা হবে এবং আপনি আবার আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন।

মোবাইল ফোন নম্বর সম্পর্কিত তথ্য
এই ওয়েবসাইটটি শুধুমাত্র বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে।

সুতরাং, রেজিস্ট্রেশন করার সময়, নিম্নলিখিত নিয়মগুলি মোবাইল ফোন নম্বর প্রদানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য:
⮚ শুধুমাত্র ১১ ডিজিটের বাংলাদেশি মোবাইল ফোন নম্বর ব্যবহার করা যাবে।
⮚ অন্য কোন দেশের মোবাইল ফোন নম্বর ব্যবহার করা যাবে না।
⮚ নম্বরের শুরুতে +৮৮ ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।
⮚ ওয়েবসাইটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে +৮৮ প্রিফিক্স যোগ করবে।

উদাহরণস্বরূপ:
⮚ বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর: ০১৭১২৩৪৫৬৭৮
⮚ অবৈধ মোবাইল ফোন নম্বর: +১ ৯৮৭৬৫৪৩২১০

মনে রাখবেন:
◑ সঠিক মোবাইল ফোন নম্বর প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার অ্যাকাউন্টের সাথে যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা হবে।
◑ যদি আপনি ভুল মোবাইল ফোন নম্বর প্রদান করেন, তাহলে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে সমস্যায় পড়তে পারেন।

সরকারি গেজেট অনুযায়ী যে-সব অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায় সেগুলো হল:
১। বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
২। সরকারি বেসরকারি সব ধরনের বাণিজ্যিক ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়। তবে ইসলামি শরিয়াভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংক সমূহে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায় না।
৩। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অধীন সারাদেশে ৭১টি সঞ্চয় ব্যুরো অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
৪। এবং পোস্ট অফিসে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
তবে সব সময় সব ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড নাও পাওয়া যেতে পারে।
  • আপনি যদি অল্প সংখ্যক যেমন ১০০/২০০ বা ৫০০টি প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে চান এবং আপনার নিকটস্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন শাখা না থাকে, তাহলে আপনাকে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে ঘুরে ঘুরে একটু কষ্ট সহ্য করে প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে হবে।
  • আপনি যদি বেশি অল্প সংখ্যক যেমন ১০০০/২০০০ বা ৫০০০টি প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে চান, তাহলে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে ঘুরে ঘুরে প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করা, অনেক কষ্টসাধ্য ও সময় সাপেক্ষ কাজ।
  • তাহলে সমাধান কি? প্রবলেম যত বড়ই হোক না কেন, সমাধান কিন্তু ছোটই থাকে, সেজন্য কৌশল জানতে হয়।
    সারাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০টি শাখা অফিস আছে, এই সব অফিস থেকে সারা বছর এবং সব সময় যেকোনো পরিমাণের প্রাইজবন্ড কেনা যায়।
    প্রাইজবন্ড লটারির মতো হলেও কিন্তু লটারি না। লটারির ক্ষেত্রে একবার ”ড্র” হয়ে গেলে ঐটার মেয়াদ চলে যায় এবং টিকেটের মূল্যও থাকেনা। লটারিতে জয়ী না হলে পুরো টাকাটাই লস। এদিকে প্রাইজবন্ড এর ”ড্র” হয়ে যাওয়ার পরও এর মেয়াদ শেষ হয় না। পরবর্তী ”ড্র” এর সময়ও এর মেয়াদ থাকে। অর্থাৎ প্রাইজবন্ডের মেয়াদ শেষ হয় না। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হল প্রাইজবন্ড এর কয়েকবার ”ড্র” হওয়ার পরও, চাইলে সেগুলো ভাঙ্গিয়ে আবার টাকা নিয়ে আসা যায়।
    আমাদের সার্ভিস চার্জ এককালীন। প্রতি বছর কোন প্রকার রিনিউ করার প্রয়োজন নাই। সুতরাং প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করার পর সবকিছু ভুলে যান, প্রয়োজনে আমরা আপনাকে স্মরণ করে দিবো। থাকুন টেনশন ফ্রি।
    প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম হলো ছোট একটা প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করা থাকলে পরবর্তীতে বড় প্যাকেজে কনভার্ট করা। প্যাকেজ আপগ্রেড করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন প্যাকেজের মূল্য থেকে পূর্ববর্তী প্যাকেজের মূল্য বাদ দিয়ে সমন্বয় করা হয়।
    উদাহরণ ঃ আপনি প্রথমে ১৩০ টাকায় অতি সাধারণ প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করেছেন, আরো নতুন কিছু প্রাইজবন্ড ক্রয় করাতে অতি সাধারণ প্যাকেজের লিমিট পার হয়ে যাচ্ছে। তখন ৩৫০ টাকার ব্রোঞ্জ কেনার সিদ্ধান্ত নিলেন। প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম এই ক্ষেত্রে কাজ করবে। প্যাকেজ আপগ্রেড অপশনে গিয়ে (৩৫০-১৩০) = ২২০ টাকা পেমেন্ট করলেই, আপনার অতি সাধারণ প্যাকেজটি ব্রোঞ্জ প্যাকেজে কনভার্ট হয়ে যাবে।
    হ্যাঁ। আমাদের মোবাইল অ্যাপস আছে। জানুয়ারি ২০২৩ সালের শুরুতে পাবলিশ করা হয়েছে। Only Android Version Available. গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে Prachurja.com বা Prachurja নামে সার্চ দিলে চলে আসবে। , আমাদের মোবাইল অ্যাপসের লিঙ্ক
    সর্ব সাধারণের জন্য আমাদের বেসিক সার্ভিসের আওতায় ৫টি প্রাইজবন্ড ফ্রিতে এন্ট্রি করা যায়। ৫টির বেশি হলে সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হয়। এখন কথা হল কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রি প্যাকেজটির কি হয়?
    কোন একটি প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রি প্যাকেজের আর অস্তিত্ব থাকে না। অর্থাৎ প্যাকেজ ডিজাইন করার সময় ফ্রি প্যাকেজের ৫টি বিভিন্ন প্যাকেজের সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
    উদাহরণ ঃ
    মিনি প্যাকেজ ঃ (৫+১০)=১৫টি
    অতি সাধারণ প্যাকেজ ঃ (৫+৩০)=৩৫টি
    সাধারণ প্যাকেজ ঃ (৫+৫৫)=৬০টি
    ব্রোঞ্জ প্যাকেজ ঃ (৫+৯৫)=১০০টি

    প্রাইজবন্ড যেখান থেকে কেনা যায়

    প্রাইজবন্ড কোথায় থেকে কেনা ও ভাঙ্গানো যায়?

    সরকারি গেজেট অনুযায়ী যেসব অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায় সেগুলো হল:
    ১। বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
    ২। সরকারি বেসরকারি সব ধরনের বাণিজ্যিক ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়। তবে ইসলামি শরিয়াভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংক সমূহে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায় না।
    ৩। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অধীন সারাদেশে ৭১টি সঞ্চয় ব্যুরো অফিসে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়। এবং
    ৪। পোস্ট অফিসে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়।
    তবে সব সময় সব ব্যাংকের সব শাখা অফিসে প্রাইজবন্ড নাও পাওয়া যেতে পারে।

    • আপনি যদি অল্প সংখ্যক যেমন ১০০/২০০ বা ৫০০টি প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে চান এবং আপনার নিকটস্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো শাখা না থাকে, তাহলে আপনাকে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে ঘুরে ঘুরে , একটু কষ্ট সহ্য করে প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে হবে।
    • আপনি যদি বেশী অল্প সংখ্যক যেমন ১০০০/২০০০ বা ৫০০০টি প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করতে চান, তাহলে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে ঘুরে ঘুরে প্রাইজবন্ড সংগ্রহ করা, অনেক কষ্টসাধ্য ও সময় সাপেক্ষ কাজ।

    তাহলে সমাধান কি? প্রবলেম যত বড়ই হোক না কেন, সমাধান কিন্তু ছোটই থাকে, সেজন্য কৌশল জানতে হয়।
    সারাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০টি শাখা অফিস আছে, এই সব অফিস থেকে সারা বছর এবং সব সময় যেকোনো পরিমাণের প্রাইজবন্ড কেনা যায়।

    প্রাইজবন্ড কিনতে কি লাগে, প্রাইজবন্ড কিভাবে কিনতে হয় ও প্রাইজবন্ড কেনার নিয়ম কি?

    প্রাইজবন্ড কিনতে জাতীয় পরিচয়পত্র বা অন্য কোনো কাগজপত্র লাগে না। শুধু মাত্র টাকার বিনিময়ে প্রাইজবন্ড কেনা যায়।

    প্রাইজবন্ড কিনতে কি যোগ্যতা লাগে এবং কি পরিমাণ কিনতে পারে?

    যে কেউ চাইলেই প্রাইজবন্ড কিনতে পারেন। যেহেতু প্রাইজবন্ড কিনতে কোনো ধরনের কাগজ পত্র লাগে না, কোনো আইডি কার্ড লাগে না, সরকারের কোনো ধরনের ট্রাকিং থাকে না কার কাছে কতগুলো প্রাইজবন্ড বিক্রয় করেছে। একজন গ্রাহক চাইলে যেকোনো পরিমাণের ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড নগদ টাকায় কিনতে পারবেন।

    অনলাইনে প্রাইজবন্ড কিভাবে কেনা যায়?

    অনলাইনে প্রাইজবন্ড বেচা কেনার হাটে অনেকেই বিক্রয় করার জন্য Sell Order করে রেখেছেন, সেখানে সেলারের সাথে যোগাযোগ করে কিনে নিতে পারবেন অথবা কেনার জন্য Buy Order দিয়ে রাখতে পারবেন, যারা বিক্রয় করতে চাইবেন তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন এবং কেনা বেচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। অনলাইনে প্রাইজবন্ড ক্রয় নামে একটি বিস্তারিত আর্টকেল আছে দেখে আসতে পারেন।
    বিস্তারিত দেখুন ইউটিউব ভিডিওতে

    প্রাইজবন্ড সম্পর্কিত যত আলোচনা