১১০তম প্রাইজবন্ড ড্র'তে বিজয়ী হলেন যারা

প্রাচুর্য্য.কম ব্যবহার করার জন্য
গাইড লাইন

prize bond
ভেরিফাইড ই-মেইল এ্যাড্রেস বলতে বুঝায় ই-মেইল এ্যাড্রেসটি সঠিক এবং ইহা আপনিই ব্যবহার করছেন, অন্য কেহ নয় তার প্রমাণ।
প্রাচুর্য্য.কম এর ওয়েব সাইটে (ইউজার নেম হিসাবে আপনার ই-মেইল/মোবাইল নং এবং পাসওয়ার্ড) দিয়ে লগইন করলে আপনার ড্যাশবোর্ডে ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফাই করার আপশন দেখাবে। Verify Now বাটনে ক্লিক করলে আপনার দেয়া ই-মেইলে একটি কোড যাবে, কোডটি কপি করে ড্যাশবোর্ডে নির্দিষ্ট স্থানে বসিয়ে দিয়ে Confirm বাটনে ক্লিক করলেই ই-মেইল ভেরিফাই হয়ে যাবে।
গ্রাহকের কোন নাম্বার বিজয়ী হলে সেই তথ্য গ্রাহককে পৌছে দেবার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এছাড়াও বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রাহকের সাথে আমাদের যোগাযোগ করতে হতে পারে। যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল ই-মেইল। কিন্তু সেই ই-মেইল এ্যাড্রেস যদি ভূল থাকে বা বানান ঠিক না থাকে তাহলে কোন জরুরী তথ্য গ্রাহকের কাছে পৌছানো সম্ভব হবে না। সেজন্যই ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফিকেশন জরুরী। ই-মেইল ভেরিফাই অর্থ হলো আপনার দেয়া এ্যাড্রেসটি সম্পূর্ণ ঠিক আছে।
ই-মেইল ভেরিফিকেশন কোড না পাইলে নিম্নের কয়েকটি স্টেপ ফলো করুন:

(১) ই-মেইল এ্যাড্রেসের বানান ঠিক আছে কিনা ভালো ভাবে চেক করুন।
(২) জাঙ্ক ফোল্ডার চেক করুন, অনেক সময় কোন কোন ই-মেইল জাঙ্ক ফোল্ডারে চলে যেতে পারে।
(৩) ভিন্ন কোন ই-মেইল এ্যাড্রেস ব্যবহার করুন।

প্রাচুর্য্য.কম এই ওয়েব সাইটে লগইন করলে মাই ড্যাশবোর্ডে Add Prize Bond বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে প্রাইজবন্ড এন্ট্রি ফরম ওপেন হবে। এখানে একটি একটি করে অথবা নাম্বারগুলি সিরিয়ালে থাকলে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ১০০টি নাম্বার এন্ট্রি করা যাবে। তবে উভয় ক্ষেত্রেই ইংরেজি অক্ষরে প্রাইজবন্ডের নাম্বার বসাতে হবে।
  • সিঙ্গেল নাম্বার এন্ট্রিঃ প্রাইজবন্ডের নাম্বার গুলি যদি এক সিরিয়ালে না থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
  • মাল্টিপল নাম্বার এন্ট্রিঃ প্রাইজবন্ডের নাম্বার গুলি যদি সিরিয়ালে থাকে তখন এই অপশন ব্যবহার করতে হয়।
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করা খুবই সহজ
প্রাইজবন্ডের নাম্বার ডিলিট করার জন্য মাই ড্যাশ বোর্ডে "Prize Bonds" ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। সেখানে প্রাইজবন্ডের বামে চেক বক্সে টিক মার্ক দিয়ে "Delete" বাটনে ক্লিক করতে হবে।
প্রোফাইল আপডেট কত পার্সেন্ট পূরুণ থাকা জরুরী? আমাদের সিস্টেম ব্যবহার করার জন্য বা বেশী সংখ্যক প্রাইজবন্ডের নাম্বার এন্ট্রি করার জন্য কিছু নীতিমাল বা রেগুলেশান আছে, যেগুলো নিচে বর্ণনা করা হলঃ
(১) রেজিষ্ট্রেশন করলেই বা ৩৬% প্রোফাইল পূরুণ থাকলে ২০টি প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করা যাবে।
(২) ২০টি’র বেশী করতে এন্ট্রি করতে হলে ই-মেইল এ্যাড্রেস ভেরিফাই করা থাকতে হবে।
(৩) ২৩টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে Home District বা নিজ জেলার নাম লেখা থাকতে হবে।
(৪) ২৬টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে জন্ম তারিখ লেখা থাকতে হবে।
(৫) ২৯টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে জেন্ডার অপশন পূরুণ থাকতে হবে।
(৬) ৩২টি’র বেশী এন্ট্রি করতে চাইলে মোবাইল ফোন নাম্বার ভেরিফাই করা থাকতে হবে।
ভেরিফাইড মোবাইল নাম্বার বলতে বুঝায়, মোবাইল নাম্বারটি সঠিক এবং ইহা আপনিই ব্যবহার করছেন, অন্য কেহ নয় ইহা তার প্রমাণ।
বিরক্তিকর এস এম এস আসার জন্য আমরা অনেক সময় কিছু নাম্বার ব্লক করে রাখি।
  • এই সব ব্লক করা নাম্বারকে আনব্লক করে নিন।
  • পুনরায় ভেরিফিকেশন কোডের জন্য রিকোয়েস্ট পাঠান।
পাসওয়ার্ড ভূলে গেলে রিকভারী করতে চাইলে আপনি এই এ্যাকাউন্টসের মালিক কিনা সেটা নিশ্চিত হবার জন্য আপনার দেয়া নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হবে। উত্তর সঠিক হলে পাসওয়ার্ড রিকোভারী করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ এমন প্রশ্ন সিলেক্ট করতে হবে যেন উত্তর ভূল হবার সম্ভাবনা না থাকে। যেমন পিতার নাম।
Forget Password এ ক্লিক করলে আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেসে একটি লিংক যাবে। ঐ লিংকে ক্লিক করলে আপনাকে ড্যাশবোর্ডে নিয়ে যাবে। সেখানে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন।
যেহেতু এই ওয়েব সাইটটি শুধুমাত্র বাংলাদেশী নাগরিকের উপকার্থে তৈরী করা হয়েছে। সেজন্য রেজিস্টেশন করার সময় শুধুমাত্র ১১ ডিজিটের বাংলাদেশী ফোন নাম্বার ব্যবহার করা যাবে। অন্য কোন দেশের ফোন নাম্বার ব্যবহার করা যাবে না। নাম্বারের শুরুতে +৮৮ ব্যবহার করার প্রয়োজন নাই, এই ওয়েব সাইটে বাই ডিফল্ট +৮৮ সংযুক্ত করে দেয়া আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখা অফিস, সব বাণিজ্যিক ব্যাংক, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অধীন সারাদেশে ৭১টি সঞ্চয় ব্যুরো অফিস এবং পোস্ট অফিস থেকে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড কেনা ও ভাঙানো যায়।
ইসলামী শরিয়াভিত্তিতে পরিচালিত ব্যাংক ছাড়া অন্য যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কেনা যায়।
প্রাইজবন্ড লটারির মতো হলেও কিন্তু লটারি না। লটারির ক্ষেত্রে একবার ”ড্র” হয়ে গেলে ঐটার মেয়াদ চলে যায় এবং টিকেটের মূল্যও থাকেনা। লটারিতে জয়ী না হলে পুরো টাকাটাই লস। এদিকে প্রাইজবন্ড এর ”ড্র” হয়ে যাওয়ার পরও এর মেয়াদ শেষ হয়না। পরবর্তী ”ড্র” এর সময়ও এর মেয়াদ থাকে। অর্থাৎ প্রাইজবন্ডের মেয়াদ শেষ হয়না। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হল প্রাইজবন্ড এর কয়েকবার ”ড্র” হওয়ার পরও, চাইলে সেগুলো ভাঙ্গিয়ে আবার টাকা নিয়ে আসা যায়।
আমাদের সার্ভিস চার্জ এককালীন। প্রতি বছর কোন প্রকার রিনিউ করার প্রয়োজন নাই। সুতরাং প্রাইজবন্ড এন্ট্রি করার পর সবকিছু ভুলে যান, প্রয়োজনে আমরা আপনাকে স্মরন করে দিবো। থাকুন টেনশন ফ্রী।
প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম হলো ছোট একটা প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করা থাকলে পরবর্তীতে বড় প্যাকেজে কনভার্ট করা। প্যাকেজ আপগ্রেড করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন প্যাকেজের মূল্য থেকে পূর্ববর্তী প্যাকেজের মূল্য বাদ দিয়ে সমন্বয় করা হয়।

উদাহরনঃ আপনি প্রথমে ১০০ টাকার সাধারণ প্যাকেজ কিনেছেন, আরো নতুন কিছু প্রাইজবন্ড ক্রয় করাতে সাধারন প্যাকেজের লিমিট পার হয়ে যাচ্ছে। তখন ৩০০ টাকার ব্রোঞ্জ কেনার সিন্ধান্ত নিলেন। প্যাকেজ আপগ্রেড সিস্টেম এখানেই কাজ করবে। প্যাকেজ আপগ্রেড অপশনে গিয়ে (৩০০-১০০) = ২০০ টাকা পেমেন্ট করলেই, আপনার সাধারণ প্যাকেজটি ব্রোঞ্জ প্যাকেজে কনভার্ট হয়ে যাবে।
হ্যাঁ। আমাদের মোবাইল অ্যাপস আছে। খুব রিসেন্টলি জানুয়ারী ২০২৩ সালে পাবলিশ করা হয়েছে। Only Android Version Available. গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে Prachurja.com বা Prachurja নামে সার্চ দিলে চলে আসবে। , আমাদের মোবাইল অ্যাপসের লিঙ্ক
সর্ব সাধারণের জন্য আমাদের বেসিক সার্ভিসের আওতায় ১০টি প্রাইজবন্ড ফ্রী'তে এন্ট্রি করা যায়। ১০টির বেশী হলে সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হয়। এখন কথা হল কোন প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রী প্যাকেজটির কি হয়?
কোন একটি প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করার পর ফ্রী প্যাকেজের আর অস্তিত্ব থাকে না। অর্থাৎ প্যাকেজ ডিজাইন করার সময় ফ্রী প্যাকেজের ১০টি বিভিন্ন প্যাকেজের সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
উদাহরণ সব্রুপঃ
সাধারণ প্যাকেজঃ(১০+৫)=১৫টি
সাধারণ প্যাকেজঃ(১০+২৫)=৩৫টি
ব্রোঞ্জ প্যাকেজঃ (১০+৯০)=১০০টি
সিলভার প্যাকেজঃ (১০+১৯০)=২০০টি

১১০তম প্রাইজবন্ড ড্র'তে বিজয়ী হলেন যারা

প্রাইজবন্ডের ১১০তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩১শে জানুয়ারী। এইবার ৭২টি প্রথম পুরুস্কার সহ মোট পুরুস্কারের সংখ্যা ৩৩১২টি।

আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে আমাদের সার্ভিস ব্যবহার করে ১১০তম ড্র'তে একজন প্রথম পুরুস্কার (৬ লাখ টাকা) বিজয়ী হয়েছেন। অভিনন্দন মি. আল আমিন।

৩য় পুরস্কার (১ লাখ টাকা) বিজয়ী হয়েছেন দুই জন। অভিনন্দন মি. অরুপ সরকার এবং মি. ইমাম হাসান জাহিদ।

৪র্থ পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন (৫০ হাজার টাকা) দুই জন। অভিনন্দন মি. এ এস এম লোকমান এবং মি. অপূর্ব কুমার ভৌমিক।

এ ছাড়া ৫ম পুরুস্কার পেয়েছেন অনেকে। যারা এবার বিজয়ী হন নাই, তাদের জন্য পরবর্তী ড্র'র জন্য শুভ কামনা।

Winner's of 110th Draw